বাঙালি মাছের যে কোনও পদ দেখলেই বাঙালির মুখে চওড়া হাসি ফুটে ওঠে।যেকোনো উৎসব হোক বা আথিথিদের আপ্পায়ান হোক বাঙালি খাবারের মেনু টে মাছ রাখবে না টা কি হয়। মাছের জল বা কালিয়া খেতে খেতে যদি মুখের স্বাদ যাবার জগার হয়, তাহলে মুখের স্বাদ ফিরিয়ে আনার জন্য মাছের অন্য কিছু বানিয়ে খান। তাহলে হলে তৈরি করে ফেলুন মাছের পুডিং। পুডিং এর কথা উতথেই দুধ এবং ডিমের তৈরি পুডিংয়ের কথাই প্রথমে মনে হয়। কিন্তু এবার আর দুধ বা ডিমের পুডিং নয়, এবার করুন মাছের পুডিং। যেটা খাবার পর মন আবার খেতে চাইবে। স্বাদ ও কম কিছু নই। তাছাড়া, বাচ্চার টিফিনে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর কিছু দিতে চাইছেন মাছের পুডিং দিতে পারেন। তারাও খুব আনন্দের সাথে খাবে আর আপনিও বাচ্চার মুখের হাসি দেখে খুসি। তাহলে জেনে নিন খুব সহজেই কম সময়ের মধ্যে বানিয়ে ফেলতে পারবেন সুস্বাদু এই ডিশ।
কি কি উপকরন লাগবে
মাছ – ৬০০গ্রাম
পেঁয়াজ বাটা –
দুধ –
বিস্কুটের গুঁড়ো
ডিম
লেবুর রস
মাখন
গোলমরিচ গুঁড়ো
চিজ –
কি ভাবে পদ টি বানাবেনঃ
প্রথম একটা বড় পাত্র দিন সেমতে মাছগুলোর রাখুন ও খুব ভালো করে মাছগুলোকে এপিঠ-ওপিঠ করে ধুয়ে নিন
এবারে ব্যাটা করা নেই করা প্রয়োজন উজ্জ্বল দিন তাতে মাছগুলো ভাল করে সিদ্ধ করুন অনেকক্ষণ অপেক্ষা করুন যখন দেখবেন মাস্টার সেদ্ধ হয়ে গেছে তখন মাসটা করে থেকে তুলে নিন আমাকে একটা বাটিতে রেখে মাছগুলো সমস্ত তাকে ছাড়িয়ে নিন
একটা বাটি নিন তাতে কুচোনো রসুন কুচি পেঁয়াজ দুধ গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন মিশিয়ে নিন একটা জায়গাতে ডিমটা ফেটে নিন এবং তাতে এই কুজন রসুন কুচি পেঁয়াজ গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নেড়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন| এর মধ্যে লেবুর রস মেশান পরিমাণমতো ও ভালো করে মেখে নিন আবার
এই সমস্ত মিশ্রণের মধ্যে মাছ টাকে ভালো করে মিশিয়ে নিন
এবার একটা ননস্টিক প্যান নিন প্রায় ভালো মতন মাখনটা লাগান ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে এরমধ্যে মাছের পিস টা দিয়ে দিন এরপর ওপর থেকে বিস্কুটের গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন সমান হবে
এবার আমাদেরকে মাছটাকে ভালকরে সেঁকে নিতে হবে সেই জন্য আমরা নেব একটা মাইক্রোওভেন সেই মাইক্রো ওভেন এর মধ্যে আমাদের সমগ্র উপকরণ টাকে রেখে আমরা 15 থেকে কুড়ি মিনিট অপেক্ষ করব। তারপর আমাদের পুডিং ডাকে বারে বার করে ছুরি দিয়ে কেটে ছোট ছোট করে সস এর সাথে পরিবেশন করব।